শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২

অফুরন্ত আশা নিয়ে হাজির হলো নতুন বছর, ২০২৩

#উক্তি

 
আসছে নতুন বছর, ২০২৩। এ বছর অতীতের অন্য কোন বছরের মতো হবে। অনাগত ভবিষ্যতেও এমন বছর আসবে না। এটা নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ২০২৩ নিয়ে শত সমস্যা, দুঃখ এবং আপত্তি থাকা সত্ত্বেও আপনি যদি আশাবাদী হোন, পরিকল্পনা করেন এবং তদানুযায়ী কাজ করেন, তবে এই বছরই হবে আপনার শ্রেষ্ঠ সময়। তাহলে কেন ২০২৩ নিয়ে আশাবাদী হবো না!

আসুন নতুন বছর আরম্ভ করি কিছু আশাবাদী উক্তি দিয়ে:

- ❝মানবজাতিকে নিয়ে কখনোই আশাহত হয়ো না। মানবজাতি একটি সমুদ্রের মতো। কয়েক ফোঁটা পানি দূষিত হলে পুরো সমুদ্র দূষিত হয় না।❞ – মহাত্মা গান্ধী, ভারতের বৃটিশবিরোধী অহিংস আন্দোলনের নেতা

- ❝পৃথিবীতে এমন কোনও হতাশা আসেনি যা আশাকে পরাজিত করতে পারে।❞ – স্যার বার্নার্ড উইলিয়ামস, বৃটিশ দার্শনিক

- ❝আমরা হয়তো অসংখ্য বার হতাশ হবো, কিন্তু তারপরও অসংখ্যবার আমাদের আশা করতে হবে।❞ – মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র, আমেরিকান শান্তিবাদী নেতা

- ❝আশা হলো অসীম অন্ধকারের মাঝেও আলো চেনার ক্ষমতা।❞ – ডেসমন্ড টুটু, সাউথ আফ্রিকান ধর্মগুরু

- ❝আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়।❞ – হেলেন কেলার, বিখ্যাত লেখিকা এবং পৃথিবীর প্রথম ভার্সিটি পাশ করা অন্ধ ও বোবা মানুষ

- ❝যতক্ষণ জীবন আছে, ততক্ষণ আশা আছে।❞ – মার্কাস টালিয়াস, প্রাচীন রোমান দার্শনিক ও শাসক
ধন্যবাদ: লড়াকু ওয়েবসাইট
©ফজলে রাব্বি

20 lessons from Secrets of the Millionaire Mind by T. Harv Eker + বুক রিভিউ

#বই
৩৪। 20 lesons from Secrets of the Millionaire Mind by T. Harv Eker + বুক রিভিউ 

১। আপনি যদি আপনার কাজটা ভালোভাবে না করতে পারেন, তবে এর অর্থ হলো এমন কিছু আছে যা আপনি জানেন না।

২। আমরা যা কিছু জানি না, তা আমাদের সাফল্যের পথে বড় বাধা নয়। বরং আমরা যা জানি তা ততটা সঠিক নয় বলেই আমরা বিপদে পড়ি। আর এই ভুল জানাই (যা আমরা মনে করি ঠিক) আমাদের সাফল্যের পথে সবচেয়ে বড় বাধা।

৩। আপনি যদি জীবনের উচ্চ স্তরে যেতে চান তবে আপনাকে আপনার পুরানো চিন্তাভাবনা এবং ধ্যানধারণার কিছু জিনিস ত্যাগ করতে হবে এবং নতুন নিয়মনীতি গ্রহণ করতে ইচ্ছুক হতে হবে।

৪। আমার বলি, আপনাকে কেবল সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে থাকলেই হবে না। আপনাকে যোগ্য ব্যক্তি হয়ে উঠতে হবে। যাতে সঠিক জায়গায় সঠিক সময়ে সঠিক ব্যক্তি হয়ে সফলকাম হতে পারেন। - টি. হার্ভ একার (Secrets of the Millionaire Mind: Mastering the Inner Game of Wealth বইয়ের লেখক)

৫। সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হচ্ছে আপনার শক্তি ও বল বৃদ্ধি করা। আপনার শক্তি, বল এবং ব্যক্তিত্বের চার্ম যখন বৃদ্ধি পাবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই লোকজন আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে। আর মৌমাছির ঝাঁক যেখানে যায় সেখানেই তো মৌচাক তৈরি হয়।

৬। জগতের ৪টি ভাগ। দৈহিক জগৎ, মানসিক জগৎ, আবেগীয় জগৎ এবং আত্মিক জগৎ।

৭। টাকাপয়সা কম থাকা বা না থাকা কখনো কোন সমস্যা না। মূলত টাকাপয়সা না থাকা হচ্ছে ব্যক্তির মানসিক জগতে কী ঘটছে তার একটা প্রতিচ্ছবি মাত্র।

৮। আপনার আর্থিক ব্লুপ্রিন্ট তৈরি হয় মূলত টাকাপয়সা সম্পর্কে আপনার অতীত ধ্যানধারণা বা প্রোগ্রামিং থেকে। বিশেষ করে, আপনি যখন কিশোর ছিলেন, সেই সময়ের চিন্তাভাবনা এবং আশেপাশের বক্তব্য থেকে।

৯। পরিবর্তনের প্রথম উপাদান হচ্ছে সচেতনতা। আপনার মধ্যে কী আছে সেটা না জেনে তো আপনি পরিবর্তন করতে পারবে না। কী পরিবর্তন করতে হবে তা যদি নাই জানেন, তবে পরিবর্তন করবেন কীভাবে।

১০। পরিবর্তনের দ্বিতীয় উপাদান হচ্ছে বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করে উপলব্ধি করা। আপনার নিজের 'চিন্তা করার ধরন' বুঝে, আপনি সেই ধরন পরিবর্তনে নিজের বিচারবুদ্ধি এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করতে পারবে।

১১। পরিবর্তনের তৃতীয় উপাদান হচ্ছে বিচ্ছিন্নতা। যখন আপনি উপলব্ধি করবেন যে এ ধরনের চিন্তাভাবনা আপনার নিজের নয়, বাইরে থেকে, অন্যদের কাছ থেকে এসেছে, তখন আপনি নিজেকে এটা থেকে আলাদা করতে পারবেন। তখন আপনি ভবিষ্যতে কী হতে চান তার ভিত্তিতে আপনার আজকের কাজকর্ম নির্ধারণ করবেন অথবা বাদ দিবেন।

১২। অর্থ বা সাফল্য অর্জনের জন্য আপনার অনুপ্রেরণা যদি ভয়, রাগ বা নিজেকে 'প্রমাণ' করার মতো অসহযোগিতা মূলক প্রেরণা বা আবেগ থেকে আসে, তবে আপনার টাকাপয়সা বা সাফল্য আপনাকে কখনোই সুখ দিবে না।

১৩। আপনি এখন যে অবস্থায় আছেন; চারিত্রিক, মানসিক বা অবস্থাগত দিক থেকে যেমন আছেন, টাকাপয়সা আপনাকে সেই অবস্থা থেকে খুব বেশি উদ্ধার করতে পারবে না। আপনার মানসিক বা চারিত্রিক অবস্থার উন্নতি ঘটান, দেখবেন টাকাপয়সারও সমৃদ্ধি ঘটবে।

-- নিজের চিন্তাভাবনা নিয়ে সতর্ক হোন। কারণ চিন্তাভাবনাতেও আপনার শক্তি, সময় ও বুদ্ধি খরচ হয়।

১৪। আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে যে আপনার সাফল্য তৈরি করার পিছনে দায়ী এবং যোগ্য ব্যক্তি আপনি নিজেই। আবার আপনার মধ্যম অবস্থার জন্য আপনিই দায়ী। টাকাপয়সা এবং সাফল্য পেতে আপনি হয়তো গলদঘর্ম হচ্ছেন। সেটার জন্যও আপনি নিজেই দায়ী।

১৫। আপনি কোন কোন ক্ষেত্রে ফোকাস তথা মনোযোগী হন, তাই নির্ধারণ করে দেয় আপনি জীবনে কী কী পাবেন।

১৬। আপনি যদি ধনী হতে চান, তাহলে আপনাকে টাকাপয়সা আয় করতে হবে, সঞ্চয় করতে হবে এবং বিনিয়োগ করতে হবে। আর আপনি যদি গরীব হতে চান, তবে টাকাপয়সা খরচ করার দিকে মনোনিবেশ করুন।
১৭। আবারও বলছি, এনার্জি কিন্তু সংক্রামক; হয় আপনি মানুষকে প্রভাবিত করবেন, না হয় অন্যের দ্বারা আক্রান্ত হবেন।

১৮। উন্নতি করার সুযোগগুলো নষ্ট করা অথবা যাদের দ্বারা উন্নতি করা যেতে পারে তাদের বিরক্ত বা ক্ষুব্ধ হচ্ছে সাফল্য অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা।

১৯। সমস্যার আকার-আকৃতি কখনোই বড় ঘটনা নয়। আপনার মানসিক আকার-আকৃতিই হচ্ছে বড় কথা!

২০। নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে জীবনযাপন করার মানে হচ্ছে ভয়ের মধ্যে বসবাস করা। পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ©ফজলে রাব্বি

বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২

The Almanack Of Naval Ravikant: A Guide to Wealth and HappinessBook by Eric Jorgenson. বুক রিভিউ

#বই 
৩৩। The Almanack Of Naval Ravikant: A Guide to Wealth and Happiness
Book by Eric Jorgenson. বুক রিভিউ:

নাভাল রবিকান্তের দিনলিপি (The Almanack Of Naval Ravikant by Eric Jorgenson) থেকে ১০টি শিক্ষা:

১। Easy choices, hard life. Hard choices, easy life. জীবনে যদি সহজ কাজ আগে করেন, বড় বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সহজ জিনিসগুলো বেছে নেন, তবে পরবর্তী সময় কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে। আর যদি কঠিন কাজ বেছে নেন, তবে জীবন সহজ ও সুন্দর হয়ে উঠবে।
২। একটি কাজ যত বেশি একটি নির্দিষ্ট উপায় করতে যাবে, তত দেখবে৷ তুমি প্রকৃত সত্য থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। কারণ নির্দিষ্ট উপায়ে কাজ করার চিন্তায় বাস্তবতা দেখবে না। 

৩। যদি তোমার জীবনে অন্তত একজন থাকে যে তোমাকে নিঃশর্তভাবে ভালোবাসে তবে তোমার আর কিছু না থাকলেও তোমার আত্মসম্মান এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। 

-- একজন সুখী মানুষ মানে এই নয় যে সে সবসময় খুশি থাকবে ব্যাপারটা তা না; বরং সুখী মানুষ হচ্ছে যে তার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে যে তার মানসিক শান্তি বিনষ্ট হয় না। 
৪। দুশ্চিন্তা হচ্ছে তোমার যা হওয়া উচিত বলে তুমি মনে করো এবং এ নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করা। আর রিলাক্স করা মানে তুমি যা তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা। 

৫। অকৃত্রিমতা এবং নির্ভেজালত্ব দিয়ে প্রতিযোগিতার ঊর্ধ্বে উঠে যাও।

৬। তুমি আমার যত ঘনিষ্ঠ হতে চাইবে তত বেশি আমি তোমার মূল্যবোধগুলো দেখতে চাইব।
৭। তোমার সময় না দিয়ে মনমস্তিষ্ক দিয়ে আয় করার চেষ্টা করো। 

৮। তুমি যা চাও তা করা খুব কঠিন কিছু নয়। তারচেয়ে বেশি কঠিন তুমি কী চাও তা জানা। 

৯। বিক্রি করা শেখো। নতুন কিছু তৈরি করা শেখো। আর তুমি যদি দুটোই করতে পারো তবে তো কেল্লাফতে।

১০। স্মৃতি এবং আইডেন্টিটি (আত্মপরিচয়) হচ্ছে বর্তমানে মুক্তভাবে বাঁচার পথে অন্যতম বাধা। এগুলো অতীতের জিনিস। কিন্তু অতীতের স্মৃতি এবং আত্মপরিচয়ই আমাদেরকে আমাদের বর্তমান সময়কে উপভোগ করতে বাধা দেয়। 
©ফজলে রাব্বি

আরও বুক রিভিউ পড়তে ক্লিক করুন: https://thikdarona.blogspot.com/

শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

The Psychology of Money by Morgan Housel বুক রিভিউ

The Psychology of Money by Morgan Housel বুক রিভিউ:


টাকাপয়সার মনোবিজ্ঞান (the psychology of money by morgan housel) থেকে ১০টি শিক্ষা:


১। সম্পদ তৈরি করতে সময় লাগে। আমরা যতটা চিন্তা করি তারচেয়ে বেশি সময় লাগে। ওয়ারেন বাফেটের কথা চিন্তা করুন, যিনি তার জীবনের শেষ বছরগুলোতে অবিশ্বাস্যভাবে ধনী হয়েছেন। বিশেষ করে ৭০-৮০ বছর বয়সের পর থেকে।


২. কখনো কখনো সম্পদ অর্জন করার ব্যাপারটা আপনার প্রতিভা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মানুষের সাথে লিংক-আপের ওপর নির্ভর করে। আবার কখনো কখনো শুধু ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে। এজন্যই দক্ষতা এবং ভাগ্য উভয়কেই আপনার সম্মান করা উচিত। টনি এলুমেলু যেমন বলেছেন, “ভদ্র হও।”


৩. কিছু কিছু বই ছোট হওয়া উচিত। ছোট অধ্যায় থাকবে। সহজেই পড়া যাবে। বেশি কথা না বাড়িয়ে মূল কথা বলবে। ঠিক যেমন জ্ঞানীদের জন্য একটি কথাই যথেষ্ট, তেমন জ্ঞানীদের জন্য একটি ছোট বই বা অধ্যায়ই যথেষ্ট।


৪. কাগজের তৈরি টাকার দিকে ততটা মনোযোগ দিবেন না, যতটা মনোযোগ দিবেন আপনার টাকাপয়সা সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গির ওপর। টাকাপয়সা সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কেমন, তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। এই দৃষ্টিভঙ্গি অনেক টাকাপয়সা পাওয়া বা ধনী হওয়ার চেয়েও বেশি শক্তিশালী। দৃষ্টিভঙ্গি বা মানসিকতাই আসল জিনিস। আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বা মানসিকতাই নির্ধারণ করে দেয় যে আপনি কতটা ধনী হতে পারবেন, কতটা আয় করতে পারবেন, কতটা সঞ্চয় এবং একে কত গুণ বৃদ্ধি করতে পারবেন। শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে আপনার দৃষ্টিভঙ্গিই ঠিক করে দিবে আপনি কতটা খুশি হতে পারবেন।


৫। আপনার ভালোমন্দের ব্যাপারে যারা ন্যূনতম চিন্তা করেন না তাদের খুশি করার জন্য অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বন্ধ করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, সমাজের লোকজন আপনার ব্যাপারে উদাসীন। তারা মূলত চায়, এর পরে কী হবে তা জানতে এবং দেখতে। তা দেখা হলে, তারপর কী হবে, তারপর .. .. ..। এভাবেই চলতে থাকে। তাই সমাজকে খুশি করার চিন্তা বাদ দিন, যদি না আপনি রাজনীতি করেন। আপনার সিদ্ধান্ত নিবেন আপনার অভ্যন্তরীণ চিন্তাভাবনা এবং বিশ্বাসের ভিত্তিতে। প্রতিবেশী বা অন্যরা কী চিন্তা করবে বা অন্যদের প্রভাবিত করতে চান বলে কোন সিদ্ধান্ত নিবেন না।


৬। টাকাপয়সার প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বা মনোভাব কেমন সেই সম্পর্কে খুব সতর্ক থাকুন। এটাই নির্ধারণ করবে আপনি জীবনে কতটা টাকাপয়সা আয় করবেন, নিয়ন্ত্রণ বা সঞ্চয় করবেন অথবা বৃদ্ধি বা ব্যবহার করবেন।


৭। সবসময় আশাবাদী হন। হতাশা কখনো কিছু অর্জন করতে পারে না। দীর্ঘমেয়াদে, খেলা শেষ হয়ে গেলে শুধু একজন আশাবাদীই টিকে থাকে। হয়তো আপনার বর্তমান পরিস্থিতি খুব কঠিন, তা সত্ত্বেও, আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে যে ভবিষ্যতে আরও ভালো হবে। এটাই আপনাকে সামনে এগিয়ে নিবে।


৮। সুখের দিন আসতে ততটা দেরি হবে না যতটা আমরা মনে করি। জানেন তো, রাত যত গভীর হয়, সূর্য উঠার, আলো আসার সম্ভাবনা তত বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এটা আপনার জন্য কার্যকর হবে না, যদি না আপনি নিজেই নিজেকে পরিচালনা না করেন। নিজের গাড়ি নিজেকেই চালাতে হবে। আপনি যে তথ্যগুলি ব্যবহার করেন সেগুলো সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। মনে রাখবেন, সব তথ্য যে আপনার জন্য কাজে লাগে তা নয়।


৯। ভালো কিছু তৈরি হতে সময় লাগে। আপনার বিনিয়োগ, জ্ঞান, দক্ষতা, টাকাপয়সা এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে সুফল বয়ে আনতে সময় লাগবে। ধৈর্য ধরুন। গাছ রোপণের একটি সময় আছে। আবার ফসল কাটারও একটা সময় আছে। ধৈর্য ধরুন।


১০। সবকিছুরই একটা দাম আছে। আর্থিক সম্পদের একটা মূল্য আছে। সঞ্চয় করুন। ভালো জায়গায় বিনিয়োগ করুন। জ্ঞান. দক্ষতা এসবেরও দাম আছে। আপনি যদি টাকাপয়সা চান, তবে দাম দিতে ইচ্ছুক থাকুন। আর্থিকভাবে সুরক্ষিত জীবনের জন্য মূল্য পরিশোধ করুন।

©ফজলে রাব্বি