মতাদর্শের সংঘর্ষ (১৯১০ থেকে ১৯৪৫):
৬৩। অহিংসা আমার বিশ্বাসের প্রথম ধাপ। - মহাত্মা গান্ধী
৬৪। জনগণ যেখানে থাকে সেখানে থেকেই রাজনীতি আরম্ভ হয়। - ভ্লাদিমির লেনিন
৬৫। ঐতিহাসিক বাস্তবতা থেকেই গণ আন্দোলনের সামাজিক অবস্থান গড়ে ওঠে। - রোজা লুক্সেমবার্গ
৬৬। সবসময় যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চায় এমন একজন শান্তিকামী হলেন এমন একজন যিনি একটি কুমিরকে খাওয়ান, এই আশায় যে এটা তাকে শেষ পর্যন্ত খেয়ে ফেলবে। - উইনস্টন চার্চিল
৬৭। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রের ধারণা সব জায়গায় বিরাজমান। - জিওভানি জেন্টিল
৬৮। ভূমির মালিক, জমিদার বা সামন্ত শ্রেণীর লোকজনকে তাদের মূল বা গোড়া থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। - জোসেফ স্ট্যালিন
৬৯। যদি সবকিছুর শেষ পরিণতিই সবকিছুকে ন্যায্য করে তোলে, তবে পরিণতি ন্যায্য হয়েছে কিনা তা কীভাবে বলবে? - লিওন ট্রটস্কি
৭০। আমরা কৃষক ও ব্যবসায়ীকে গ্যারান্টি দিয়ে মেক্সিকানদের ঐক্যবদ্ধ করব। - এমিলিয়ানো জাপাতা
৭১। যুদ্ধ একটা কোলাহলপূর্ণ ব্যাপার। - স্মেডলি ডি. বাটলার
৭২। সার্বভৌমত্ব কেউ কাউকে দেয় না, এটা নিতে হয়। - মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক
৭৩। নীতিনৈতিকতার কোনো বালাই ছাড়াই ইউরোপ টিকে আছে। - হোসে ওর্তেগা ও গ্যাসেট
৭৪। আমরা ১০ কোটি মানুষ নিজেদের স্বাধীনতা চাই। - মার্কাস গার্ভে
৭৫। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন না হলে ভারত কখনোই সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হতে পারে না। - মানবেন্দ্র নাথ রায়
৭৬। সার্বভৌম তিনি যিনি ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। - কার্ল স্মিট
৭৭। কমিউনিজম সাম্রাজ্যবাদের মতোই খারাপ। - জোমো কেনিয়াত্তা
৭৮। রাষ্ট্রকে একজন “শিক্ষক” হিসাবে কল্পনা করতে হবে। - আন্তোনিও গ্রামসি
৭৯। বন্দুকের নল থেকে বেড়ে ওঠে রাজনৈতিক ক্ষমতা। - মাও সে তুং