রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

পলিটিক্স সিরিজ



পলিটিক্স সিরিজ (পলিটিক্সের ওপর কাজ চলছে): বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদদের মধ্যে ৮০ জন মানুষের রাজনৈতিক ধারণাগুলো আবিষ্কার করুন। একে সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে:


প্রাচীন যুগের রাজনৈতিক চিন্তা

মধ্যযুগের রাজনীতি

যুক্তি এবং আলোকপ্রাপ্তির যুগ

বিপ্লবী চিন্তা

জনসাধারণের যুগ

মতাদর্শের সংঘর্ষ

বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী রাজনীতি


প্রাচীন যুগের রাজনৈতিক চিন্তা (৮০০BCE থেকে ৩০CE): BCE মানে before the common (or current) era বা বর্তমান সময়ের আগের যুগ। CE মানে common (or current) era বা বর্তমান যুুগ।

১। কনফুসিয়াস: তোমার আকাঙ্ক্ষা যদি হয় ভালো কাজ করার, তবে মানুষও ভালো হয়ে থাকবে।

২। সান জু: রাষ্ট্রের জন্য দ্য আর্ট অফ ওয়ার তথা যুদ্ধকৌশল ও পররাষ্ট্র নীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৩। মোজি: রাষ্ট্র নিয়ে করা যত পরিকল্পনা আছে তা শুধু শিক্ষিতদের সাথেই শেয়ার করা যায়।

৪। প্লেটো: যতক্ষণ পর্যন্ত না দার্শনিকরা রাজা হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন শহরই দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাবে না।

৫। এরিস্টটল: মানুষ প্রাকৃতিকভাবেই রাজনৈতিক প্রাণী।

৬। চাণক্য: চাকা যদি মাত্র একটা হয় তবে তা সচল হয় না।

৭। হান ফেই জু: যদি মন্দ মন্ত্রীরা নিরাপত্তা ও মুনাফা ভোগ করতে থাকে, তবে তাই হচ্ছে পতনের প্রারম্ভ রেখা।

৮। সিসেরো: সরকার হচ্ছে একটা বলের মতো চারদিক থেকে বাঁধা।


মধ্যযুগের রাজনীতি (৩০CE থেকে ১৫১৫CE): CE মানে common (or current) era বা বর্তমান যুুগ।

৯। অগাস্টিন অফ হিপ্পো: যদি ন্যায়বিচার না থাকে, তবে সরকার একটা বড় ডাকাত দল ছাড়া আর কী হতে পারে?

১০। হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম: যুদ্ধকে তোমাদের জন্য অপরিহার্য কর্তব্য রূপে অবধারিত করা হয়েছে, অথচ এটা তোমাদের কাছে অপ্রীতিকর।

১১। আল ফারাবি: জনগণ সৎ মানুষের শাসন প্রত্যাখ্যান করে।

১২। ব্যারনস অফ কিং জন (রাজা জনের জমিদারগণ): দেশের আইন ছাড়া কোনো মুক্ত ব্যক্তিকে বন্দী করা যাবে না।

১৩। থমাস একুইনাস: যুদ্ধ ন্যায়সঙ্গত হওয়ার জন্য, একটি ন্যায়সঙ্গত কারণ প্রয়োজন।

১৪। গিলস অফ রোম (রোমের দার্শনিক): রাজনৈতিকভাবে বেঁচে থাকা মানে ভালো আইন মেনে জীবনযাপন করা।

১৫। মার্সেলিয়াস অফ পাদুয়া (ইতালির রাজনীতিবিদ): চার্চের উচিত নিজেকে খ্রীষ্টের অনুকরণে নিবেদিত করা এবং চার্চ যে সাংসারিক ক্ষমতার চর্চা করে সেটা ত্যাগ করা।

১৬। ইবনে খালদুন: সরকারের কাজ হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিরোধ করা। আর সরকার যদি তা না করে তবে সরকার নিজেই অন্যায় করে।

১৭। নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি: একজন বিচক্ষণ শাসক তার বক্তব্যকে সম্মান করতে পারে না এবং করা উচিতও নয়।


যুক্তি এবং আলোকপ্রাপ্তির যুগ (১৫১৫ থেকে ১৭৭০):

১৮। ফ্রান্সিসকো ডি ভিটোরিয়া: মানব সভ্যতার শুরুর দিকে, (রাজনৈতিক অধিকারের দিক থেকে) সবকিছুই সবার কাছে সাধারণ ছিল।

১৯। জিন বোডিন: কমনওয়েলথের (commonwealth) একটি পরম এবং চিরস্থায়ী শক্তি হচ্ছে সার্বভৌমত্ব।

২০। ফ্রান্সিসকো সুয়ারেজ: মানব আইনের ভিত্তি হচ্ছে প্রাকৃতিক নিয়ম।

২১। জোহানেস আলথুসিয়াস: রাজনীতি হলো মানুষের মেলামেশার এক অসাধারণ শিল্প।

২২। হুগো গ্রোটিয়াস: স্বাধীনতা হলো সেই শক্তি যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের ওপর ক্ষমতা প্রদান করে।

২৩। টমাস হবস: কোনো ধরনের শৃঙ্খলা বা আইনকানুন না থাকলে প্রত্যেকেই প্রত্যেকের বিরুদ্ধে মারামারিতে লিপ্ত থাকবে।

২৪। জন লক: আইনের শেষ চিন্তা থাকা উচিত মানুষের স্বাধীনতা রক্ষা করা এবং এটাকে প্রসারিত করা।

২৫। মন্টেস্কু: যখন আইন প্রণয়ন এবং নির্বাহী ক্ষমতা একই সংস্থায় একত্রিত হয়, তখন কোন স্বাধীনতা থাকতে পারে না।

২৬। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন: স্বাধীনভাবে উদ্যোগ নেওয়ার সুযোগ নাগরিকদের উত্তম নাগরিক হতে সাহায্য করে।


বিপ্লবী চিন্তা (১৭৭০ থেকে ১৮৪৮):

২৭। স্বাধীনতা ত্যাগ করা মানে মানুষ হিসাবে নিজের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা। - জাঁ জ্যাক রুশো

২৮। সুখের ওপর ভিত্তি করে আইন প্রণয়নের কোন সাধারণ বৈধ নীতি তৈরি করা যায় না। - ইমানুয়েল কান্ট

২৯। ব্যক্তির আবেগকে বাধ্যবাধকতার অধীন হওয়া উচিত। - এডমন্ড বার্ক

৩০। সম্পত্তির উপর নির্ভরশীল অধিকারগুলো সবচেয়ে অনিশ্চিত বা নিরাপত্তাহীন। - থমাস পেইন

৩১। সব মানুষকে সমান করে সৃষ্টি করা হয়েছে। - থমাস জেফারসন

৩২। প্রতিটি জাতীয়তাই তার নিজ কেন্দের মধ্যে নিজের আনন্দের উপাদান ধারণ করে। - জোহান গটফ্রাইড হার্ডার

৩৩। সরকার হচ্ছে দুষ্ট শক্তির মধ্য থেকে একটিকে বাছাই করা। - জেরেমি বেন্থাম

৩৪। জনগণের অস্ত্র রাখার এবং বহন করার অধিকার রয়েছে। - জেমস ম্যাডিসন

৩৫। সবচেয়ে সম্মানিত নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত। - মেরি ওলস্টোনক্রাফ্ট

৩৬। একজন দাস নিজের আত্ম-অস্তিত্ব অনুভব করে বাহ্যিক কিছু হতে। - জর্জ হেগেল

৩৭। যুদ্ধ হলো অন্য উপায়ে রাজনীতির ধারাবাহিকতা। - কার্ল ভন ক্লজউইৎস

৩৮। বিলোপ বা উচ্ছেদ করা এবং ইউনিয়ন তথা একত্রে থাকার ব্যাপার-এই উভয় বিষয় একসাথে থাকতে পারে না। - জন সি. ক্যালহাউন

৩৯। একটি রাষ্ট্র যখন নিজের মধ্যে খুব বেশি বিস্তৃত হয়ে পড়ে তা শেষ পর্যন্ত ক্ষয় হতে থাকে। - সিমন বলিভার

৪০। একটি শিক্ষিত এবং জ্ঞানী সরকার তার সমাজের উন্নয়নমূলক চাহিদাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। - হোসে মারিয়া লুইস মোরা

৪১। “পরিবারকে” আক্রমণ করার প্রবণতা সামাজিক বিশৃঙ্খলার লক্ষণ। - অগাস্ট কম্ট


জনসাধারণের যুগ (১৮৪৮ থেকে ১৯১০):

৪২। সমাজতন্ত্র হল দাসত্বের নতুন এক ব্যবস্থা। - অ্যালেক্সিস ডি টোকভিল

৪৩। “আমি” না বলে বলুন “আমরা”। - জিউসেপ ম্যাজিনি

৪৪। যখন অল্প কিছু লোকজন অদ্ভুত বা খাপছাড়া হয়ে ওঠার সাহস দেখায়, সেখান থেকেই সেই যুগের বিপদের উৎপত্তি ঘটে। - জন স্টুয়ার্ট মিল

৪৫। কোন মানুষই আরেকজনের সম্মতি ছাড়া আরেকজনকে শাসন করার জন্য পর্যাপ্ত বা যথেষ্ট ভালো নয়। - আব্রাহাম লিঙ্কন

৪৬। সম্পত্তি মানেই চুরিযোগ্য। - পিয়েরে জোসেফ প্রাউধেন

৪৭। বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলো বুদ্ধি ও হৃদয়ে বিকৃত ব্যক্তি। - মিখাইল বাকুনিন

৪৮। সেই সরকারই সর্বোত্তম যা শাসন করার চেষ্টা করে না। - হেনরি ডেভিড থোরো

৪৯। কমিউনিজম হলো ইতিহাসের ধাঁধার সমাধান। - কার্ল মার্কস

৫০। যারা প্রজাতন্ত্রের (republic) ঘোষণা দিয়েছিল তারাই হয়ে উঠেছিল স্বাধীনতার ঘাতক। - আলেকজান্ডার হার্জেন

৫১। আমাদের জাতির জন্য একটি কেন্দ্রীয় অক্ষের সন্ধান করতে হবে। - ইতো হিরোবুমি

৫২। ক্ষমতার ইচ্ছা। - ফ্রেডরিক নিটশে

৫৩। মিথ বা পৌরাণিক কাহিনী এমন এক জিনিস যা একাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। - জর্জেস সোরেল

৫৪। শ্রমিক বা কর্মজীবী মানুষ যেমন আছে আমাদেরকে তেমনভাবেই তাদের গ্রহণ করতে হবে। - এডুয়ার্ড বার্নস্টাইন

৫৫। লাতিন আমেরিকার জন্য সবচেয়ে বড় বিপদ হচ্ছে আমাদের শক্তিশালী প্রতিবেশীর ঘৃণা বা অবজ্ঞা। - হোসে মার্টি

৫৬। সফল হওয়ার জন্য সাহস প্রয়োজন। - পিটার ক্রোপটকিন

৫৭। হয় নারীকে হত্যা করতে হবে, না হয় নারীদের ভোট দিতে হবে। - ইমেলিন পাংখার্স্ট

৫৮। ইহুদি জাতির অস্তিত্ব অস্বীকার করা একটা হাস্যকর ব্যাপার। - থিওডর হার্জল

৫৯। কোন জাতির কর্মীরা যখন পচে যায় বা সৃজনীশক্তিচ্যুত তখন আর কোনোকিছুই সেই জাতিকে বাঁচাতে পারে না। - বিট্রিস ওয়েব

৬০। আমেরিকায় প্রতিরক্ষামূলক আইন লজ্জাজনকভাবে অপর্যাপ্ত। - জেন অ্যাডামস

৬১। জমি হওয়া উচিত চাষীদের! - সান ইয়াৎ সেন

৬২। একজন ব্যক্তি একটি সদা চলমান যান্ত্রিক প্রক্রিয়ার একটি চাকার একটি দন্তের ন্যায়। - ম্যাক্স ওয়েবার


মতাদর্শের সংঘর্ষ (১৯১০ থেকে ১৯৪৫):



৬৩। অহিংসা আমার বিশ্বাসের প্রথম ধাপ। - মহাত্মা গান্ধী

৬৪। জনগণ যেখানে থাকে সেখানে থেকেই রাজনীতি আরম্ভ হয়। - ভ্লাদিমির লেনিন

৬৫। ঐতিহাসিক বাস্তবতা থেকেই গণ আন্দোলনের সামাজিক অবস্থান গড়ে ওঠে। - রোজা লুক্সেমবার্গ

৬৬। সবসময় যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চায় এমন একজন শান্তিকামী হলেন এমন একজন যিনি একটি কুমিরকে খাওয়ান, এই আশায় যে এটা তাকে শেষ পর্যন্ত খেয়ে ফেলবে। - উইনস্টন চার্চিল

৬৭। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রের ধারণা সব জায়গায় বিরাজমান। - জিওভানি জেন্টিল

৬৮। ভূমির মালিক, জমিদার বা সামন্ত শ্রেণীর লোকজনকে তাদের মূল বা গোড়া থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। - জোসেফ স্ট্যালিন

৬৯। যদি সবকিছুর শেষ পরিণতিই সবকিছুকে ন্যায্য করে তোলে, তবে পরিণতি ন্যায্য হয়েছে কিনা তা কীভাবে বলবে? - লিওন ট্রটস্কি

৭০। আমরা কৃষক ও ব্যবসায়ীকে গ্যারান্টি দিয়ে মেক্সিকানদের ঐক্যবদ্ধ করব। - এমিলিয়ানো জাপাতা

৭১। যুদ্ধ একটা কোলাহলপূর্ণ ব্যাপার। - স্মেডলি ডি. বাটলার

৭২। সার্বভৌমত্ব কেউ কাউকে দেয় না, এটা নিতে হয়। - মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক

৭৩। নীতিনৈতিকতার কোনো বালাই ছাড়াই ইউরোপ টিকে আছে। - হোসে ওর্তেগা ও গ্যাসেট

৭৪। আমরা ১০ কোটি মানুষ নিজেদের স্বাধীনতা চাই। - মার্কাস গার্ভে

৭৫। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন না হলে ভারত কখনোই সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হতে পারে না। - মানবেন্দ্র নাথ রায়

৭৬। সার্বভৌম তিনি যিনি ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। - কার্ল স্মিট

৭৭। কমিউনিজম সাম্রাজ্যবাদের মতোই খারাপ। - জোমো কেনিয়াত্তা

৭৮। রাষ্ট্রকে একজন “শিক্ষক” হিসাবে কল্পনা করতে হবে। - আন্তোনিও গ্রামসি

৭৯। বন্দুকের নল থেকে বেড়ে ওঠে রাজনৈতিক ক্ষমতা। - মাও সে তুং


বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী রাজনীতি (১৯৪৫ থেকে বর্তমান):




৮০। রাষ্ট্রের জন্য সীমাহীন সরকার হচ্ছে প্রধান সমস্যা। - ফ্রেডরিখ হায়েক

৮১। সংসদীয় সরকার এবং যুক্তিবাদী রাজনীতি একই ব্যবস্থার অধীনে বসবাস করতে পারে না। - মাইকেল ওকেশট

৮২। ইসলামী জিহাদের উদ্দেশ্য হল একটি অনৈসলামিক ব্যবস্থার শাসন দূর করা। - আবুল আলা মওদুদী

৮৩। অন্যদের বাঁচানোর নাম করে একজন মানুষের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া যাবে না। - আয়ন রান্ড

৮৪। প্রতিটি পরিচিত এবং প্রতিষ্ঠিত সত্য অস্বীকার করা যেতে পারে। - হান্না আরেন্ডট

৮৫। নারী কী? - সিমোন ডি বিউভোয়ার

৮৬। যেকোনো প্রাকৃতিক বস্তু মাত্রই সম্পদ নয়, তার আরও পরিচয় আছে। - আর্নে নাইস

৮৭। আমরা শ্বেতাঙ্গ বিরোধী নই, আমরা সাদা আধিপত্যের বিরুদ্ধে। - নেলসন ম্যান্ডেলা

৮৮। শুধু দুর্বল মনের লোকেরাই বিশ্বাস করে যে রাজনীতি হলো সহযোগিতার জায়গা। - জিয়ানফ্রাঙ্কো মিগলিও

৮৯। সংগ্রামের প্রাথমিক পর্যায়ে নিপীড়িতরা নিপীড়ক হয়ে যায়। - পাওলো ফ্রেইরে

৯০। ন্যায়বিচার সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রথম গুণ। - জন রলস

৯১। উপনিবেশবাদ তার স্বাভাবিক অবস্থাতেই সহিংস অবস্থায় বিরাজ করে। - ফ্রান্টজ ফ্যানন

৯২। ভোট, নাহলে বুলেট। - ম্যালকম এক্স

৯৩। ক্ষমতার নানাবিধ রূপ বুঝতে হলে রাজনৈতিক দর্শনের মধ্যে যে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক ক্ষমতার ধারণা রয়েছে তা কেটে ফেলতে হবে মানে “রাজার মাথা কেটে ফেলতে হবে”। - মিশেল ফুকো

৯৪। মুক্তিদাতা বলতে কেউ নেই, তাদের অস্তিত্বও নেই। মানুষ নিজেই নিজেদের মুক্ত করে। - চে গুয়েভারা

৯৫। ধনী লোকেরা যাতে খুশি থাকে সবাই এটা নিশ্চিত করতে বাধ্য। - নোয়াম চমস্কি

৯৬। খাঁটি অজ্ঞতার চেয়ে বিপজ্জনক জিনিস পৃথিবীতে আর কিছুই নেই। - মার্টিন লুথার কিং

৯৭। পেরেস্ত্রোইকা (প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নে গৃহীত একটি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন নীতি) সমাজতন্ত্রকে গণতন্ত্রের সাথে এক করে। - মিখাইল গর্বাচেভ

৯৮। বুদ্ধিজীবীরা ভুল করে ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। - আলী শরীয়তী

৯৯। যুদ্ধের নারকীয়তা আমাদের প্রতিটি সংযম ভঙ্গ করতে চালিত করে। - মাইকেল ওয়ালজার

১০০। ন্যূনতম রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি বিস্তৃত কোনো রাষ্ট্রই ন্যায়সঙ্গত হতে পারে না। - রবার্ট নজিক

১০১। কোনো ইসলামি আইনই নারীর অধিকার লঙ্ঘন করতে বলে না। - শিরিন এবাদি

১০২। আত্মঘাতী সন্ত্রাসবাদ মূলত বিদেশি দখলদারিত্বের প্রতিক্রিয়া। - রবার্ট পেপ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন