সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১

আব্রাহাম মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব

মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব হচ্ছে আব্রাহাম মাসলোর একটি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব। ১৯৪৩ সালে মাসলো ‘সাইকোলজিকাল রিভিউ’ তথা ‘মনস্তাত্ত্বিক পর্যালোচনা’ পত্রিকায় তার ‘মানব প্রেষণা তত্ত্ব’ নামক গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন। এই তত্ত্বটির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিল খুবই সামান্য: এটা মাসলো নিজেও উল্লেখ করেছিলেন। পরে মাসলো মানুষের জন্মগত কৌতূহল সম্পর্কে তার পর্যবেক্ষণগুলি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ধারণাটি প্রসারিত করেছিলেন। তার তত্ত্বগুলো মানুষের মনোস্তাত্ত্বিক বিকাশের অন্যান্য অনেক তত্ত্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তার তত্ত্বে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে কয়েকটি ধাপ দেখানো হয়েছে। এসব ধাপের প্রতিই মাসলো বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। তারপর তিনি তার তত্ত্বে ভিত্তিতে সমাজের সর্বজনীন চাহিদাকে ভাগ করেন।

হায়ারারকিকে আমরা স্তর-পারম্পর্য বলতে পারি। মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্বকে মানুষ কীভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আচরণ করে তা খুঁজে বের করতে অধ্যয়ন করা হয়। মাসলো কিছু শব্দ ব্যবহার করেছেন, যেমন, ‘জৈবিক’, ‘নিরাপত্তা ও ভালোবাসা’, ‘সামাজিক চাহিদা’ বা ‘সম্মান’, এবং ‘আত্ম উপলব্ধি’। এসব শব্দের মাধ্যমে মাসলো বলতে চেয়েছেন, মানুষের অনুপ্রেরণা কাজ করে। এগুলোর মাধ্যমে মাসলো মানুষের প্রেরণা কাজ করার একটি পদ্ধতি বের করেছেন। এ তত্ত্ব মতে, একজন ব্যক্তির মধ্যে পরবর্তী ধাপে প্রেরণা কাজ করতে হলে এর আগের ধাপকে অবশ্যই পূরণ করে যেতে হবে। এছাড়াও, মানুষের আচরণের ক্ষেত্রে চেষ্টা ও প্রেরণা কীভাবে সম্পৃক্ত তা নিয়ে আলোচনা করতে এ স্তর-পারম্পর্য বা চাহিদার সোপান তত্ত্বকে মূল ভিত্তি হিসাবে ধরা হয়। চাহিদার সোপান তত্ত্বের প্রতিটি ধাপে যেতে হলে আগের ধাপে ব্যক্তিকে সন্তুষ্ট হতে হয়। তারপরই পরের ধাপে যাওয়া হয়। প্রতিটি ধাপেরই কিছু অভ্যন্তরীণ উপাদান থাকে যা ব্যক্তিকে পূরণ করে পরের ধাপে অগ্রসর হতে সাহায্য করে। মাসলোর স্তর-পারম্পর্যের লক্ষ্য হচ্ছে পঞ্চম ধাপ বা স্তর অর্জন করা। পঞ্চম ধাপ হচ্ছে আত্ম উপলব্ধি।

মাসলোর এ তত্ত্বটি ১৯৫৪ সালে তার মোটিভেশন ও পারসোনালিটি তথা অনুপ্রেরণা ও ব্যক্তিত্ব বইয়ে পুরোপুরি প্রকাশিত হয়েছিল। এ স্তর-পারম্পর্য সমাজ বিজ্ঞানের গবেষণা, ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ, মাধ্যমিক ও উচ্চতর মনোবিজ্ঞান বিষয়ক নির্দেশনার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় কাঠামো হিসাবে ব্যবহৃত। মাসলোর স্তর-পারম্পর্য বা শ্রেণিবদ্ধকরণ শ্রেণিবিন্যাসকে সময়ের সাথে সাথে সংশোধন করা হয়েছে। আসল শ্রেণিবিন্যাসে বলা হয়েছে যে উচ্চতর ধাপ বা স্তরে যাওয়ার আগে এর পূর্বের স্তরকে অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট ও পরিপূর্ণ হতে হবে। যাই হোক, আজকের গবেষকরা এসব স্তরকে ক্রমাগত একে অপরের সাথে মিশিয়ে কাজ করাকেই বেশি পছন্দ করেন। এর মানে হলো, নিম্নস্তরের যেকোনো স্তর যেকোনো সময় অন্যান্য স্তরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।

মাসলোর এ ধারণা বা আইডিয়ার জন্ম হয়েছিল ব্ল্যাকফিট তথা কালোপা জাতির সাথে তার কাজ করার সুবাদে। তিনি কালোপা জাতির বয়স্ক ব্যক্তিদের সাথে আলাপ-আলোচনা করেন। এ জাতির সদস্যরা চামড়ার তৈরি তাবুর মধ্যে থাকেন। তাদের সাথে কথা বলতে গিয়ে মাসলো এ তত্ত্বে ধারণা পান। যাই হোক, মাসলোর তত্ত্বকে সমালোচনা করা হয়। কারণ তার আইডিয়ার মধ্যে কালোপা জাতির আসল তত্ত্বকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আসল তত্ত্ব ছিল, আত্ম উপলব্ধির মূল ভিত্তি হচ্ছে সামাজিক উপলব্ধি এবং সামাজিক উপলব্ধির মূল হচ্ছে সাংস্কৃতিক চিরস্থায়ীত্বতা। এই সাংস্কৃতিক বাস্তবায়ন বা চিরস্থায়ীত্বতাকে কালোপা জাতি দর্শনের সর্বোচ্চ ধাপ হিসাবে ধরা হয়।


হায়ারারকি তথা স্তর-পারম্পর্য

মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্বকে প্রায়ই পিরামিডের সাথে তুলনা করা হয়। প্রাথমিক চাহিদাগুলো থাকে পিরামিডের নিচের স্তরে। এরপর চাহিদাগুলো উচ্চতর স্তরে উঠতে থাকে। সবার উপরে হলো আত্মোপলব্ধির স্তর। অন্য কথায় বলতে গেলে, ব্যক্তির মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করার পরেই সে উচ্চতর চাহিদা পূরণের পথে পা বাড়াতে পারে। উচ্চতর চাহিদা পূরণের প্রেরণা পায় আগের স্তরের চাহিদাগুলো পূরণ করার মাধ্যমে। যদিও পিরামিড সদৃশ এ হায়ারারকি তথা স্তর-পারম্পর্যের স্তরগুলো মাসলোর আইডিয়া, কিন্তু মাসলোর প্রকৃত তত্ত্বে এভাবে পিরামিড সদৃশ আকারে সাজানো ছিল না।


পিরামিড সদৃশ এ স্তর-পারম্পর্যের প্রথম চারটি স্তরকে মাসলো বলতেন, ‘ন্যূনতম চাহিদা’। সম্মান, বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা, নিরাপত্তা ও জৈবিক চাহিদা এর মধ্যে পড়ে। যদি এ ‘ন্যূনতম চাহিদা’ পূরণ না হয় তবে মৌলিক (জৈবিক) চাহিদা ব্যতীত, অন্য চাহিদাগুলোর জন্য হয়তো কোনো শারীরিক ইঙ্গিত দেখা যাবে না, কিন্তু ব্যক্তি ভিতর থেকে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা বোধ করবে। মাসলোর তত্ত্ব মতে, মৌলিক চাহিদাগুলো আগে পূরণ হতে হবে। তারপর ব্যক্তির মধ্যে উচ্চতর চাহিদার জন্য আকাঙ্ক্ষা শক্তিশালী হবে (বা একাগ্রভাবে মনোযোগ দিতে পারবে)। ভিন্নভাবে বলা যায়, পূর্বের চাহিদা পূরণ হওয়ার পরই পরবর্তী স্তরের প্রতি ব্যক্তির আকাঙ্ক্ষা শক্তিশালী হবে। মাসলো ‘মেটামোটিভেশন’ বলে একটি শব্দের উল্লেখ করেন। এর মানে হচ্ছে যারা আত্মোপলব্ধি অর্জনের পথে অগ্রসর হয়, তারা পূর্বে নিজেদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করার পরেই অগ্রসর হয়। মৌলিক (জৈবিক) চাহিদা ও অন্যান্য স্তরের চাহিদা পূরণ করার পরেই লোকজন আরও উন্নত ধাপে উন্নীত হতে সংগ্রাম করে।


মানব মস্তিষ্ক একটি জটিল সিস্টেম এবং একই সময়ে সমান্তরাল প্রক্রিয়ায় চলতে থাকে, সুতরাং মাসলোর হায়ারারকির বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন প্রেরণা একই সময়ে ঘটতে পারে। মাসলো এই স্তরগুলোর "আপেক্ষিক", "সাধারণ" এবং "প্রাথমিকভাবে" এদের মধ্যকার সম্পর্ক ও সন্তুষ্ট হওয়ার শর্ত সম্পর্কেও বলে গেছেন। একজন ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট প্রয়োজনের দিকে মনোনিবেশ করে-তার পরিবর্তে, মাসলো বলেছিলেন যে একটি নির্দিষ্ট প্রয়োজন মানবজীবনের ওপর "আধিপত্য" করে। এভাবে মাসলো স্বীকার করেন যে একই সময় বিভিন্ন স্তরের প্রেরণা ক্রিয়া করতে পারে। তবে তিনি মূলত অনুপ্রেরণার মূল ধরনগুলি এবং তাদের স্তরগুলোর পর্যায়ক্রম চিহ্নিত করার দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন।


জৈবিক চাহিদা


জৈবিক চাহিদাকে আমরা শারীরবৃত্তীয় চাহিদাও বলতে পারি। জৈবিক চাহিদা হলো এক ধরনের ধারণা বা তত্ত্ব যা অনুপ্রেরণা তত্ত্বের ব্যাখ্যা ও ব্যবহার থেকে উদ্ভূত হয়। এই ধারণার মূল হচ্ছে মানুষকে বেঁচে থাকতে  হলে শারীরিক যেসব প্রয়োজন মেটাতে হয় তা। এর মানে হচ্ছে শারীরিক তথা জৈবিক চাহিদা একটি বিশ্বব্যাপী চাহিদা। এটা মানুষের প্রাথমিক চাহিদা। এ অনেকটা মানুষের জন্মের সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই থাকে। একে বলা যায় একটি জেলার নির্বাহী কার্যক্রম চালানোর জন্য জেলা প্রশাসকের মতো। এ প্রশাসক মানুষের উচ্চতর চাহিদাগুলো পূরণের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়। ব্যক্তি যখন উচ্চতর চাহিদা পূরণ করতে যায় তখন প্রাথমিক চাহিদা পূরণ না হলে উচ্চতর চাহিদা পূরণ বাধাগ্রস্ত হয়। প্রাথমিক চাহিদা, যেমন, খাবার বা বাতাসের অভাব। জৈবিক চাহিদাগুলোকে মাসলোর চাহিদার সোপান তত্ত্ব মতে অভ্যন্তরীণ প্রেরণা বলে বিবেচনা করা হয়েছে। মাসলোর তত্ত্ব মতে, মানুষ এসব জৈবিক চাহিদা পূরণ করতে বাধ্য। ব্যক্তি যদি উচ্চতর চাহিদার খোঁজেও যায়, তবুও সে আগে এসব জৈবিক চাহিদা পূরণ করতে বাধ্য। যদি এসব চাহিদা পূরণ না হয়, তবে ব্যক্তির মধ্যে এক ধরনের অতৃপ্তির জন্ম হয়। এর বিপরীতে, ব্যক্তির মধ্যে যখন অতৃপ্তির জন্ম হয়, তখন ব্যক্তির মধ্যকার প্রেরণা হ্রাস পায় এবং অতৃপ্তির বৃদ্ধি ঘটে। জৈবিক চাহিদাকে একই সাথে এক ধরনের বৈশিষ্ট্য ও অবস্থা বলা যেতে পারে। জৈবিক চাহিদাকে বৈশিষ্ট্য হিসাবে উল্লেখ করলে বলতে হয় এটা দীর্ঘমেয়াদি বৈশিষ্ট্য, অপরিবর্তশীল চাহিদা, যা মানুষের জীবন ধারণের জন্য অত্যাবশ্যক। আর জৈবিক চাহিদাকে অবস্থা হিসাবে উল্লেখ করলে বলতে হয় এটা আনন্দের অপ্রীতিকর হ্রাস ঘটায় এবং একটি প্রয়োজন পূরণের দিকে তাগাদ দেয়। ব্যক্তির মধ্যে নিহিত তথা সহজাত প্রেরণা রয়েছে উচ্চতর চাহিদা পূরণের। তবে এ চাহিদা পূরণ করতে হলে আগে ব্যক্তিকে অবশ্যই জৈবিক চাহিদা পূরণ করতে হবে। তার মানে, একজন মানুষকে যদি তার জৈবিক চাহিদা পূরণে সংগ্রাম করতে হয়ে, তবে সে পরের স্তরের চাহিদাগুলোর দিকে, যেমন নিরাপত্তা, সামাজিক চাহিদা, সম্মান ও আত্মোপলব্ধির স্তরের দিকে ধাবিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।


জৈবিক চাহিদাগুলোর মধ্যে রয়েছে:


বাতাস

হোমিওস্টেসিস

পানি

খাবার

যৌনতা

ঘুম

স্বাস্থ্য

পোশাক

আশ্রয়


--- --- --- ---

উদ্দীপকে মিলন মাসলোর চাহিদাতত্ত্ব অনুযায়ী তৃতীয় স্তর অর্থাৎ সামাজিক চাহিদার স্তরে অবস্থান করছেন। সমাজের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে অন্যদের সঙ্গে মিলেমিশে চলার চাহিদাকেই সামাজিক চাহিদা বলে। মানুষ যখন নিরাপত্তাবোধে তৃপ্ত হয়, তখন সে বন্ধুবান্ধব ও অন্যদের সঙ্গে মিলেমিশে চলতে চায় এবং অন্যদের ভালোবাসা পাওয়ার প্রত্যশা করে। এ পর্যায়ে সে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে উত্সাহিত হয় ও নিজেকে সমাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ভালোবাসে।

তৃতীয় স্তর অর্থাৎ সামাজিক চাহিদার স্তর

উদ্দীপকে মিলন (মিলন একটি নমুনা নাম) মাসলোর চাহিদাতত্ত্ব অনুযায়ী তৃতীয় স্তর অর্থাৎ সামাজিক চাহিদার স্তরে অবস্থান করছেন। সমাজের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে অন্যদের সঙ্গে মিলেমিশে চলার চাহিদাকেই সামাজিক চাহিদা বলে। মানুষ যখন নিরাপত্তাবোধে তৃপ্ত হয়, তখন সে বন্ধুবান্ধব ও অন্যদের সঙ্গে মিলেমিশে চলতে চায় এবং অন্যদের ভালোবাসা পাওয়ার প্রত্যশা করে। এ পর্যায়ে সে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে উত্সাহিত হয় ও নিজেকে সমাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ভালোবাসে।

পঞ্চম স্তর অর্থাৎ সেলফ অ্যাকচুয়ালাইজেশন - আত্ম উপলব্ধি

চতুর্থ স্তর অর্থাৎ সম্মান

তৃতীয় স্তর অর্থাৎ সামাজিক চাহিদার স্তর

দ্বিতীয় স্তর অর্থাৎ নিরাপত্তার চাহিদার স্তর

প্রথম স্তর অর্থাৎ জৈবিক চাহিদার স্তর

আব্রাহাম মাসলো তাঁর চাহিদার সোপান তত্ত্বে বলেছেন, মানুষ প্রথম তার জৈবিক চাহিদা (খাদ্য, ঘুম, যৌনতা) পূরণ করতে চায়, এরপর ধাপে ধাপে সে চায় আশ্রয়, নিরাপত্তা, ভালোবাসা, নিজের সম্মান, অপরের প্রশংসা। এসব চাহিদা পূরণ হয়ে গেলে সে চায় ‘সেলফ অ্যাকচুয়ালাইজেশন’। সেলফ অ্যাকচুয়ালাইজড মানুষের উপজীব্য হয় নৈতিকতা, সৃষ্টিশীলতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, নিজস্ব ভাবনা আর সংস্কারমুক্ত হয়ে নতুন কিছু করার প্রেরণা। কিন্তু অভিভাবকদের হিসাবি, ক্লিশে ভাবনা আর আটপৌরে পারিপার্শ্বিকতা তরুণদের এই সোপানের সর্বোচ্চ শিখরে উঠতে উৎসাহিত করে না।

জ্ঞানীয় বিকাশ (কগনিটিভ ডেভেলপমেন্ট) - Cognitive development




তথ্যসূত্র:

১। https://www.prothomalo.com/education/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A7%A8%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%83%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%A8-3

২। https://www.prothomalo.com/opinion/column/%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A7%9F

৩। https://www.prothomalo.com/opinion/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87

৪।

৫।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন