সেকেন্ডারি ও টারশিয়ারি ফলাফল― পরবর্তীতে যা ঘটে এবং তারও পরে যা ঘটে― এগুলো হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ল অফ আনইন্টেন্ডেড কন্সিকোয়েন্স তথা অনিচ্ছাকৃত ফলাফল নীতি বলে― অনেক ক্ষেত্রেই একটি কাজ কিংবা আচরণ সাথে করে ইতিবাচক ফলাফল নিয়ে আসে। কিন্তু তা সাময়িক। কিন্তু এর সুদূরপ্রসারী ফলাফল ভয়াবহ।
উদাহরণস্বরূপ, এক যুবক টাকা উপার্জনের জন্য পড়াশোনা ছেড়ে দিল। তার ইচ্ছা সে গাড়ি কিনবে, বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরবে, মেয়েদের সাথে ডেটে যাবে; জীবনকে পুরোপুরি উপভোগ করবে।
এগুলো ইতিবাচক ইচ্ছা এবং সকল তরুণেরই এমন অনেক লক্ষ্য এবং ইচ্ছা থাকে। তারা চায় দ্রুততম সময়ে এগুলো অর্জন করতে।
কিন্তু, শিক্ষার অভাবে অনেক সময়ই তারা জীবনে বড় হতে পারে না। তারা খুব অল্প উপার্জন করে এবং কখনোই নিজের প্রতিভার সম্পূর্ণ বিকাশ ঘটাতে পারে না।
তথ্যসূত্র: গেট স্মার্ট। মূল: ব্রায়ান ট্রেসি। অনুবাদ: ফারহা আহমেদ। সম্পাদনা: ফজলে রাব্বি। ঢাকা, সাফল্য প্রকাশনী, ২০২১।