আত্ম-সহায়তা বা আত্ম-উন্নতিসাধন হচ্ছে একটি
আত্ম-নির্দেশিত উন্নতিসাধন – অর্থনৈতিকভাবে, বুদ্ধিমানভাবে বা অনুভূতিমূলক –
প্রায়ই একটি মনস্তত্ত্বের বাস্তব ভিত্তিতে। বহু ভিন্ন ধরনের আত্ম-সহায়তা সঙ্ঘের
অনুষ্ঠান বিদ্যমান। প্রত্যেকেরই রয়েছে এদের স্বীয় কেন্দ্রীভূত বিষয়গুলো, কৌশল,
সংশ্লিষ্ট বিশ্বাসগুলো, প্রবক্তারা এবং কিছু ক্ষেত্রে নেতাগণ। আত্ম-সহায়তা
সংস্কৃতি, বিশেষ করে বারো-ধাপ সংস্কৃতি, যা আমাদের ভাষায় বলবান কিছু শব্দ প্রদান
করেছেঃ আরোগ্যলাভ, অক্রিয় পরিবারগুলো এবং অনির্ভরতা। [সক্রিয়ের বিপরীত অক্রিয়।]
আত্ম-সহায়তা প্রায়ই জনগণকে সুবিধা দিয়ে থাকে
সহজলভ্য তথ্য বা সঙ্ঘবদ্ধ সমর্থন দ্বারা, যেমন ইন্টারনেটের মাধ্যমে তেমন
ব্যক্তিগতভাবেও। সেখানে একইরূপ অবস্থাগুলোর লোকজন একত্রে যুক্ত হন। আত্ম-চালনার
বৈধ অনুশীলন এবং ঘরে-দেওয়া পরামর্শের আদি দৃষ্টান্তগুলো হইতে, শব্দটির অন্তর্নিহিত
মানে ছড়িয়েছে এবং প্রায় বিশেষভাবে প্রয়োগ করা হয় শিক্ষা, ব্যবসা, মনস্তত্ত্ব এবং
মনস্তত্ত্ব রোগের চিকিৎসায়, সাধারণভাবে বিতরণ করা হয় আত্ম-সহায়তা বইগুলোর জনপ্রিয়
রীতির মাধ্যমে। মনস্তত্ত্বের অভিধান অনুসারে, আত্ম-সহায়তা সঙ্ঘগুলোর সম্ভাবনাসূচক
বা প্রচ্ছন্ন মুনাফাগুলো পাওয়া যেতে পারে যে পেশাদারীগণ হয়ত প্রদান করতে পারবেন না
যেমন বন্ধুত্ব, অনুভূতিমূলক সমর্থন, অভিজ্ঞতামূলক জ্ঞান, অনন্যতা, দরকারি
ভূমিকাগুলো এবং অধিকারভুক্ত হওয়ার একটি অনুভূতি।
সঙ্ঘগুলো যারা সংগঠিত হয় স্বাস্থ্যের শর্তগুলো
বজায় রাখতে, হয়ত গঠিত হতে পারে রোগীদের এবং যত্ন দানকারীদের নিয়ে। অধিকন্তু,
দীর্ঘ-সময়ের সদস্যরা তাদের অভিজ্ঞতাগুলো বিনিময় করেন [কোন কিছুর বিশিষ্ট অংশ যা
মনোযোগ আকর্ষণ করে], এসকল স্বাস্থ্য সঙ্ঘগুলো হয়ে ওঠতে পারে শিক্ষামূলক সামগ্রীর
জন্য সমর্থিত সঙ্ঘগুলো এবং প্রধান দফতর রূপে। তারা যারা নিজেদের সহায়তা করে
স্বাস্থ্য সমস্যা সম্বন্ধে শিখতে এবং সনাক্ত করতে, ইহাকে দৃষ্টান্ত রূপে বলা যায়
আত্ম-সহায়তা, যখন আত্ম-সহায়তা সঙ্ঘগুলোকে আরও অধিক সঙ্গীর প্রতি সঙ্গীর সমর্থন
দিতে দেখা যেতে পারে।
বিশেষ দ্রব্যষ্টঃ এই লেখাটি আমি বাংলা উইকিপিডিয়াতেও দিয়েছি। বাংলা উইকিপিডিয়াতে রচনাটি দেখতে এখানে চাপ দিন আত্ম-সহায়তা।
তথ্য সহযোগিতায় – বাংলা
উইকিপিডিয়া।