কাইযেন কী?
“কাইযেন” একটি জাপানী শব্দ। “কাই” এর অর্থ “পরিবর্তন” এবং “যেন” এর অর্থ “আরও ভালো”। “কাইযেন” হলো “আরও ভালো’র জন্য পরিবর্তন” অর্থাৎ সুপরিবর্তন। Universally Kaizen কে Continual Improvement তথা প্রতিনিয়ত উন্নতি বলা চলে।
“কাইযেন” অতিরিক্ত কোন কাজ নয় বরং এটা নিয়মিত কাজকে আরো সহজে করার প্রচেষ্টা ।
যে কোন কাজই আরও ভালোভাবে করা যায়।
ইতিবাচক মানসিকতা দিয়ে সুপরিবর্তন সম্ভব।
প্রতিদিনকার জীবনে কাইযেন পদ্ধতি কাজে লাগান :
লক্ষ্য– বেশি বেশি বই পড়া– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক পৃষ্ঠা পড়ব
লক্ষ্য– চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক চামচ চিনি খাওয়া বন্ধ করব
লক্ষ্য– ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র তিন মিনিট ব্যায়াম করব
লক্ষ্য– একটি বই লিখতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– একদিনে মাত্র একটি প্যারাগ্রাফ লিখব
লক্ষ্য– ওজন কমাতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক কামড় খাবার কম খাব
লক্ষ্য– ধূমপান ছাড়তে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– সিগারেটের অর্ধেক বা তারচেয়ে কম অংশ ধূমপান করব
লক্ষ্য– প্রতিদিন ২০ মিনিট ধ্যান করব– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক মিনিট ধ্যান করব
লক্ষ্য– কর্মস্থলকে পরিষ্কার করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– ঘড়িতে সময় নির্দিষ্ট করে ঘণ্টা দিব এবং প্রতিদিন মাত্র ৫ মিনিট কর্মস্থল পরিষ্কার করব (প্রতিদিন একই সময়ে মাত্র ৫ মিনিটের জন্য কর্মস্থল পরিষ্কার করব। এজন্যই ঘড়িতে সময় নির্দিষ্ট করে ঘণ্টা দিতে বলা হয়েছে।)
লক্ষ্য– ৫০০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– প্রতিদিন মাত্র এক টাকা সঞ্চয় করব
এখন আপনি কাইযেন পদ্ধতিকে আপনার জীবনে কাজে লাগাতে প্রস্তুত। এখানে আরও কিছু কৌশল দেওয়া হল, যাতে করে আপনি আপনার জীবনে কাইযেন দর্শনকে কাজে লাগাতে পারেন :
১। প্রথমে একটি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করুন। তারপর নিজেকে জিজ্ঞেস করুন : আপনি কীভাবে এ লক্ষ্য পূরণ করবেন? এবার আপনার লক্ষ্যকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে ফেলুন। নিজেকে জিজ্ঞেস করুন : সবার প্রথমে আমি কী করতে পারি? আপনার লক্ষ্য পূরণ করার ক্ষেত্রে ছোট্ট একটি কাজের কথা চিন্তা করুন।
২। আপনার কাজগুলোকে গুরুত্ব অনুসারে সাজিয়ে নিন।
৩। লক্ষ্যের দিকে নয়, কাজকর্মের দিকে মনোযোগ দিন, পদ্ধতির দিকে লক্ষ রাখুন।
৪। আরও একটু ভালো করে কাজটা করার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন : কাজ করার জন্য সবসময়ই একটা উত্তম পন্থা থাকে। আপনাকে কেবল তা খুঁজে বের করতে হবে।
৫। মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন। মনে মনে আপনার সাফল্য নিয়ে কল্পনা করুন।
৬। হ্যানসাই (আত্ম-পর্যালোচনা) : নিজের কাজকর্ম ও চরিত্র নিয়ে গভীর চিন্তা করুন, বিচারবিবেচনা করুন এবং নিজেকে কৈফিয়ত দিতে বাধ্য করুন।
৭। দিনের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নিন এবং ছোট ছোট সময় নিয়ে বিশ্রাম করুন।
৮। আপনার অগ্রগতি পরিমাপ করুন।
“কাইযেন” একটি জাপানী শব্দ। “কাই” এর অর্থ “পরিবর্তন” এবং “যেন” এর অর্থ “আরও ভালো”। “কাইযেন” হলো “আরও ভালো’র জন্য পরিবর্তন” অর্থাৎ সুপরিবর্তন। Universally Kaizen কে Continual Improvement তথা প্রতিনিয়ত উন্নতি বলা চলে।
“কাইযেন” অতিরিক্ত কোন কাজ নয় বরং এটা নিয়মিত কাজকে আরো সহজে করার প্রচেষ্টা ।
যে কোন কাজই আরও ভালোভাবে করা যায়।
ইতিবাচক মানসিকতা দিয়ে সুপরিবর্তন সম্ভব।
প্রতিদিনকার জীবনে কাইযেন পদ্ধতি কাজে লাগান :
লক্ষ্য– বেশি বেশি বই পড়া– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক পৃষ্ঠা পড়ব
লক্ষ্য– চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক চামচ চিনি খাওয়া বন্ধ করব
লক্ষ্য– ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র তিন মিনিট ব্যায়াম করব
লক্ষ্য– একটি বই লিখতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– একদিনে মাত্র একটি প্যারাগ্রাফ লিখব
লক্ষ্য– ওজন কমাতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক কামড় খাবার কম খাব
লক্ষ্য– ধূমপান ছাড়তে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– সিগারেটের অর্ধেক বা তারচেয়ে কম অংশ ধূমপান করব
লক্ষ্য– প্রতিদিন ২০ মিনিট ধ্যান করব– কাইযেন পদ্ধতি– মাত্র এক মিনিট ধ্যান করব
লক্ষ্য– কর্মস্থলকে পরিষ্কার করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– ঘড়িতে সময় নির্দিষ্ট করে ঘণ্টা দিব এবং প্রতিদিন মাত্র ৫ মিনিট কর্মস্থল পরিষ্কার করব (প্রতিদিন একই সময়ে মাত্র ৫ মিনিটের জন্য কর্মস্থল পরিষ্কার করব। এজন্যই ঘড়িতে সময় নির্দিষ্ট করে ঘণ্টা দিতে বলা হয়েছে।)
লক্ষ্য– ৫০০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে– কাইযেন পদ্ধতি– প্রতিদিন মাত্র এক টাকা সঞ্চয় করব
এখন আপনি কাইযেন পদ্ধতিকে আপনার জীবনে কাজে লাগাতে প্রস্তুত। এখানে আরও কিছু কৌশল দেওয়া হল, যাতে করে আপনি আপনার জীবনে কাইযেন দর্শনকে কাজে লাগাতে পারেন :
১। প্রথমে একটি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করুন। তারপর নিজেকে জিজ্ঞেস করুন : আপনি কীভাবে এ লক্ষ্য পূরণ করবেন? এবার আপনার লক্ষ্যকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে ফেলুন। নিজেকে জিজ্ঞেস করুন : সবার প্রথমে আমি কী করতে পারি? আপনার লক্ষ্য পূরণ করার ক্ষেত্রে ছোট্ট একটি কাজের কথা চিন্তা করুন।
২। আপনার কাজগুলোকে গুরুত্ব অনুসারে সাজিয়ে নিন।
৩। লক্ষ্যের দিকে নয়, কাজকর্মের দিকে মনোযোগ দিন, পদ্ধতির দিকে লক্ষ রাখুন।
৪। আরও একটু ভালো করে কাজটা করার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন : কাজ করার জন্য সবসময়ই একটা উত্তম পন্থা থাকে। আপনাকে কেবল তা খুঁজে বের করতে হবে।
৫। মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন। মনে মনে আপনার সাফল্য নিয়ে কল্পনা করুন।
৬। হ্যানসাই (আত্ম-পর্যালোচনা) : নিজের কাজকর্ম ও চরিত্র নিয়ে গভীর চিন্তা করুন, বিচারবিবেচনা করুন এবং নিজেকে কৈফিয়ত দিতে বাধ্য করুন।
৭। দিনের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নিন এবং ছোট ছোট সময় নিয়ে বিশ্রাম করুন।
৮। আপনার অগ্রগতি পরিমাপ করুন।